Description
খবরটা পত্রিকার অফিসে এসেছিল গভীর রাতে। ডায়মন্ডহারবার রোডের ক্যালকাটা রিসার্চ সেন্টার থেকে কে যেন ফোন করে বললেন :” একটু আগে ৭২২ নম্বর কেবিনে মহুয়া রায়চৌধুরী আগুনে পুড়ে ভর্তি হয়েছেন। তাড়াতাড়ি চলে আসুন “।
যদিও তখন তারিখের কাঁটা ১১ জুলাই পেরিয়ে ১২ জুলাই হয়েছে তারিখ। সমস্ত পাড়া ঘুমোচ্ছে তখন বেজে উঠল রত্না ঘোষালের বাড়ির টেলিফোন। তিনি ঘড়ি দেখলেন, তিনটে বাজে। এত রাতে ফোন এলে ভয় হয়। ঘুমজড়ানো গলায় “হ্যালো” বলতেই উল্টোদিকে শোনা গেল তিলকের গলা।
সেই গলায় ভয়, আতঙ্ক আর ভরসা হারানোর হাহাকার। প্রায় হাঁপাতে হাঁপাতে বললেন, “মাটু, তাড়াতাড়ি চলে আয়। মৌ আগুনে পুড়ে গেছে”।
মহুয়া রায়চৌধুরীকে নিয়ে বাংলায় প্রথম বই “নিঃসঙ্গ মহুয়া” পড়েছেন কি? প্রথম ১৯২ পাতার পূর্ণাঙ্গ বই সঙ্গে দুষ্প্রাপ্য ছবি
Reviews
There are no reviews yet.