Description
এবার গরমে ক্যাপ্টেনদা, চট্টদা, পলা আর পলু বেড়াতে যায় ঋষি কাশ্যপের কাশ্যপমর উপত্যকায়, অধুনা কাশ্মীরে।
শ্রীনগর শহরতলির রোজাবালের ছোটো মসজিদটি সবার আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে। মুহাম্মদ আজাম দিদামারি তাঁর লেখা ‘তারিখ-ই-আজম’ বইটিতে রোজাবালকে ঈশ্বরের এক বার্তাবাহকের চিরবিশ্রামের স্থল হিসাবে উল্লেখ করেছিলেন। কে এই বার্তাবাহক? তাঁর কবর কেন আর পাঁচটা মুসলিম কবরের মতো নয়? পায়ের ছাপজোড়াই বা কার? তাতে ক্ষত চিহ্নই বা এল কোথা থেকে?
পুরীর জগন্নাথদেবের মন্দিরের রক্ষীরা কি বংশ পরম্পরায় একই কাজ আজও করে থাকে? তাদেরই এক বংশধরের কী কাজ শ্রীনগরে? সে হঠাৎ কেন পৌঁছায় পহেলগাঁ-র দরগায়?
সেই দরগায় কি সত্যিই রাখা ছিল ‘দ্য রড অফ জেসাস’?
সময়ের স্রোত মিলিয়ে দেয় কয়েকজন মানুষকে, আবার কিছু মানুষ হারিয়ে যায় সেই স্রোতের ঘূর্ণিতে।
কাশ্মীর উপত্যকার অতিথি ও তার রহস্যের এক অদ্ভুত পরিসমাপ্তি প্রত্যক্ষ করে ক্যাপ্টেনদারা।
Reviews
There are no reviews yet.