Description
কালরাত্রির পর ফুলশয্যা হয়, তাই তো? কিন্তু ফুলশয্যাই যদি স্মৃতির কবর খুঁড়ে তুলে আনা একটুকরো বিষাক্ত স্মৃতির আঘাতে কালরাত্রি হয়ে যায়, তখন কী করা যায়? যাত্রা শুরুর আগেই ভেঙে পড়া জাহাজের কাণ্ডারি সায়ন ঠিক করল, হনিমুনে সে না হয় একাই যাবে প্রিয় কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছে- তবে এবার একেবারেই উদ্দেশ্যহীন হয়ে। গন্তব্যে পৌঁছোনোর আগে এক সহযাত্রীর কাছ থেকে সে এক অদ্ভুত জায়গার সন্ধান পেল, যেখানে নাকি সবাই যেতে পারে না। নানা কারণে চলতি পথ ছেড়ে সে সেখানেই যাওয়ার রাস্তা ধরল। পৌঁছেও গেল সেই নিঃসঙ্গ পাহাড়ি গ্রামের বাসিন্দাদের কাছে। আর তার থেকে ‘দুই পা ফেলিয়া’ দূরত্বে তার সঙ্গে আলাপ হল এক বৃদ্ধার। তিনি দাবি করলেন, ভবিষ্যৎ কিন্তু অতীতের মতো নিরেট নয়। অতীতের ভুল শোধরালে ভবিষ্যতও নাকি বদলে যায়! তারপর কী হল? স্মৃতির সরণি বেয়ে নিজের ফেলে আসা দিন আর দ্বিধাদীর্ণ বর্তমানের গল্প বলল সায়ন। সে কি তাহলে পারল নিজের ভবিষ্যৎকে বদলে নিতে? আমাদের সবার অতীতের স্মৃতি, বর্তমানের ভাবনা, আর ভবিষ্যতের কুয়াশা নিয়েই লেখা হল ‘নভেম্বর রেইন!’
Reviews
There are no reviews yet.